প্রো সেলারদের মতো প্রোডাক্ট লঞ্চ মার্কেটিং ক্যাম্পেইন কিভাবে করবেন

প্রো সেলারদের মতো প্রোডাক্ট লঞ্চ মার্কেটিং ক্যাম্পেইন কিভাবে করবেন
শেয়ার করুন

Olipop নামে একটি হেলদি সোডা ব্র্যান্ড যখন একটি প্রোডাক্ট লঞ্চ করেন, তখন মাত্র ১৫ মিনিটে ৩০ হাজার ডলার সমমূল্যের সেলস করতে সক্ষম হন। 

যারা অনলাইন নির্ভর ব্যবসা পরিচালনা করেন তাদের জন্য নিউলি লঞ্চ হওয়া প্রোডাক্টের রেগুলার সেলস ধরে রাখাটাই যেখানে চ্যালেঞ্জিং সেখানে ওলিপপ ব্র্যান্ডের এই অভাবনীয় অর্জন নিঃসন্দেহে ঈর্ষণীয়। 

কিন্তু কীভাবে আপনি তাদের মতো সাফল্য পেতে পারেন? জানবো সেই বিষয়ে।  

প্রথমে আমাদের জানতে হবে প্রোডাক্ট লঞ্চ বিষয়টি আসলে কি। এটি একটি সমন্বিত মার্কেটিং কার্যক্রম যার মাধ্যমে একটি নতুন প্রোডাক্টকে মার্কেটে পরিচিত করানো হয়। 

একটি বুদ্ধিদীপ্ত প্রোডাক্ট লঞ্চিং মার্কেটিং ক্যাম্পেইনের মধ্যে পুরনো কাস্টমারদের এঙ্গেজ করার বিষয়টি থাকতে হয়, একই সাথে নতুন কাস্টমারের কাছে পৌঁছানোর ব্যাপারটিকে লক্ষ্য রাখতে হয় এবং অবশ্যই প্রোডাক্টের জন্য তারা যাতে আরজেন্সি ফিল করে সেটি নিশ্চিত করা অত্যন্ত জরুরী। 

যখন নতুন এবং পুরনো উভয় ধরনের অডিয়েন্সের সংমিশ্রণ একটি মারকেটিং ক্যাম্পেইন পরিচালিত হয় তখন সেই ক্যাম্পেইন থেকে সর্বোচ্চ সুবিধা পাবার সম্ভাবনা থাকে। 

কিভাবে প্রোডাক্ট লঞ্চিং ক্যাম্পেইন ডিজাইন করবেন যা হাইপ তৈরি করবে?

মার্কেটে যখন একটি নতুন প্রোডাক্ট আসে তখন কেবল মাত্র সেল করার চিন্তা বাদ দিয়ে কিভাবে প্রোডাক্টকে টার্গেট অডিয়েন্সদের সামনে আকর্ষণীয়ভাবে উপস্থাপন করা যায় সেই দিকে মনোযোগী হতে হবে। 

ক্যাচি ট্যাগ লাইন আকর্ষণীয় গ্রাফিক দারুন সব ভিডিও তৈরি করার মাধ্যমে প্রোডাক্টটির প্রতি কাস্টমারদের আগ্রহ তৈরি করতে হবে। 

প্রোডাক্ট লঞ্চিংয়ের দিন তারিখ নির্ধারণ

সফলভাবে প্রোডাক্ট লঞ্চিং এর প্রথম ধাপটি হচ্ছে, একটি সুনির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করা যখন প্রথমবারের মতো আপনি একটি প্রোডাক্ট কাস্টমারদের সামনে নিয়ে আসতে চলেছেন। 

এবারে সেই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে সকল ধরনের মার্কেটিং মেটিরিয়ালগুলো তৈরি করে ফেলতে হবে, যেন ডে-ওয়ান থেকেই সকল মার্কেটিং অ্যাসেট নিয়ে পুরোদমে মার্কেটে মুভ করতে পারেন। একই সাথে প্রতিটি মার্কেটিং চ্যানেলে আপনার সরব উপস্থিতি নিশ্চিত হয়। 

মার্কেটিং চ্যানেলগুলো নির্ধারণ করুন

চ্যানেল নির্ধারণ করার প্রক্রিয়াটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যখন আপনি একটি প্রোডাক্ট আপনার কাস্টমারদের সামনে নিয়ে যেতে চলেছেন, তখন চিন্তা করবেন আপনার কাস্টমারেরা কোন মিডিয়াগুলো বেশি ব্যবহার করছে। 

এর উপরে নির্ভর করবে প্রোডাক্ট লঞ্চিং এর জন্য কোন মার্কেটিং চ্যানেলগুলোকে আপনি পছন্দ করবেন। ধরুন আপনার প্রোডাক্ট যদি হয় কসমেটিক্স তবে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে। 

এসএমএস মার্কেটিং 

ওলিপপ এর ১৫ মিনিটে ৩০ হাজার ডলার সেল করার পেছনে একটি বড় ভূমিকা পালন করেছিল এসএমএস মার্কেটিং।  এসএমএস মার্কেটিং দ্রুততম সময়ের মধ্যে বড় অডিয়েন্স গ্রুপকে রিচ করার জন্য সবচেয়ে কার্যকরী পদ্ধতি।

 এর ইনবক্স ও ওপেন রেট ইমেইল এর চেয়ে অনেক বেশি। সরাসরি কাস্টমার মোবাইল ফোনে নোটিফিকেশন আকারে এটি গ্রহন করে, ফলে ব্র্যান্ড অ্যাওয়ারনেস তৈরি করার জন্য এই মাধ্যমটি অত্যন্ত শক্তিশালী ভূমিকা পালন করে।

বর্তমানে মার্কেটে এমন অনেক বাল্ক  এসএমএস প্লাটফর্ম রয়েছে যারা আপনাকে একটি চমৎকার ইন্টারেক্টিভ ড্যাশবোর্ড এর মাধ্যমে ক্যাম্পেইন সংক্রান্ত সকল প্রয়োজনীয় তথ্যগুলো সরবরাহ করে। যেমন, কতজন ওপেন করেছে, কতজন ক্লিক করেছে ইত্যাদি। বিশেষ করে যে কোনো মারকেটিং ক্যাম্পেইনে জন্য ক্লিক রেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ম্যাট্রিক্স। 

ইমেইল মার্কেটিং 

সাধারণত লং ফর্মের কন্টেন্টগুলো কাস্টমারদের সাথে শেয়ার করতে আদর্শ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে এটিকে বিবেচনা করা হয়। ইমেইল মার্কেটিংয়ের অডিয়েন্স স্মার্ট হিসাবে পরিচিত। এর মূল কারণটি হচ্ছে এখানে অডিয়েন্স বেশি সময় নিয়ে এঙ্গেজ থাকে। তারা প্রোডাক্ট ও সার্ভিস সম্পর্কে সময় নিয়ে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করে। 

যেসকল অডিয়েন্স নিয়মিতভাবে মার্কেটিং ক্যাম্পেইন ওপেন করে এবং ক্লিক করার মাধ্যমে বিস্তারিত তথ্য জানে স্বাভাবিকভাবেই তাদের ইন্টারেস্ট লেভেল অন্যদের চেয়ে অনেক বেশি। অপরদিকে এই প্লাটফর্মের এনগেজমেন্ট কী ফ্যাক্টরগুলো বিশদভাবে পরিমাপ যোগ্য। 

ইমেইল ওপেন রেট,  ক্লিক রেট, ইন্টারেস্ট লেভেলের পাশাপাশি ডেমোগ্রাফিক ডেটাগুলো ট্র্যাক করা সম্ভব হয়। এর ফলে আরো স্পেসিফিকভাবে কাস্টমারদের জন্য প্রোডাক্টের কমার্শিয়াল কন্টেন্ট তৈরি করা যায়। 

কাস্টমারদের সাথে আপনার ব্র্যান্ডের কমিউনিকেশিন যত বেশি স্পষ্ট হবে ততবেশি কনভার্শন হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। 

বিশেষ করে প্রোডাক্ট লঞ্চ করার সময় এ প্লাটফর্মটিকে আপনি পছন্দের তালিকায় রাখতে পারেন। 

সোশ্যাল মিডিয়া 

বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ের জন্য একটি প্লাটফর্ম। ভিন্ন ভিন্ন দেশের প্রেক্ষিতে সে দেশের মানুষ ভিন্ন ভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করে। 

আপনি আপনার দেশের প্রেক্ষিতে সে দেশের মানুষের কোন সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে উপস্থিত সবচেয়ে বেশি তা খুঁজে বের করুন এবং প্রোডাক্ট লঞ্চ করার সময় সেই মিডিয়াগুলোকে গুরুত্ব দিন। 

প্রথমবারের মতো একটি প্রোডাক্ট সবার সামনে নিয়ে আসার জন্য ইন পারসন ইভেন্ট অরগানাইজ করতে পারেন। যার ফলে একটি গেট-টুগেদারকে প্রমোট করার মাধ্যমে বেশি সংখ্যক মানুষকে একটি জায়গাতে নিয়ে আসা এবং তাদের সামনে সরাসরি প্রোডাক্টগুলো উপস্থাপন করা সহজ। 

তবে সাম্প্রতিক সময়ে ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং দারুণভাবে চর্চা হচ্ছে, যেখানে কোনো একটি নির্দিষ্ট সেক্টরের এক্সপার্ট তাদের ফ্যান ফলোয়ারদের কাছে কোন একটি ব্র্যান্ডের রিকুয়েস্ট তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস উপস্থাপন করেন। 

ফলে দ্রুততম সময়ে খুব সীমিত বাজেটে একটি বড় সংখ্যক পোটেনশিয়াল অডিয়েন্স গ্রুপ ক্রিয়েট করা যায়। যেমন ধরুন টেক রিভিউ যারা রয়েছেন তাদের একটি নির্দিষ্ট ফ্যান ফলোয়ার গ্রুপ রয়েছে।

এখন কোন একটি মোবাইল ব্র্যান্ড যখন প্রথমবারের মতো একটি ফোন লঞ্চ করে তখন সেই টেক রিভিউয়ারকে দিয়ে সেটি রিভিউ করায়। ফলে দ্রুততম সময়ের মধ্যে পটেনশিয়াল অডিয়েন্সদের কাছে মেসেজটি পৌঁছে যায়। 

প্রোডাক্ট লঞ্চিং এর সবগুলো অ্যাসেট একসাথে করা 

কোন একটি প্রোডাক্ট লঞ্চ করার আগে আপনাকে এর জন্য প্রয়োজনীয় সকল উপকরণ একত্রিত রাখতে হবে, যেন প্রথম থেকেই পূর্ণশক্তিতে আপনি প্রত্যেকটি মাধ্যমে প্রয়োজনীয় উপকরণ সমানভাবে ডিস্ট্রিবিউট করতে পারেন। 

  • সেজন্য আপনি কি যে সকল প্রোডাক্ট লঞ্চ করতে চলেছেন তার লিস্ট,
  • যেসকল মাধ্যমে প্রোডাক্টগুলো লঞ্চ করবেন সে মাধ্যমগুলোর অ্যাকসেস 
  • তাদের কাছে মেসেজটি পৌঁছাতে চান অর্থাৎ টার্গেট অডিয়েন্স রিসার্চ 
  • কি মেসেজ দিতে চান অর্থাৎ কমিউনিকেশন 
  • আপনার প্রোডাক্ট অন্যদের থেকে কেন আলাদা অর্থাৎ ইউএসপি 
  • এবং পরিশেষে প্রোডাক্টের চমৎকার ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি 

সবগুলো একত্রিত করবেন এর পরের ধাপ হচ্ছে এটিকে অরগানাইজ করে রাখা। কোন প্রোডাক্ট গুলো কোন কোন ধাপে লঞ্চ করতে চান সেটি ক্যালেন্ডার অনুসারে সঠিক সময়ে সঠিক ভাবে করতে পারেন। এতে করে আপনি কাজের ফোকাস থেকে দূরে সরে যাবেন না এবং সমন্বিত প্রক্রিয়ার মাধ্যমে একটি শক্তিশালী প্রোডাক্ট লঞ্চ ক্যাম্পেইন তৈরি করতে সক্ষম হবেন। 

কাস্টমারদের মধ্যে এক্সাইটমেন্ট তৈরি করা 

বর্তমান সময়ে অনেকেই মোবাইল কোম্পানির বিজ্ঞাপন গুলো খেয়াল করে দেখবেন। প্রথমে তারা একটি নতুন মডেল লঞ্চ করার ঘোষণা দেয়। এরপরে ডিজাইন এবং ধাপে ধাপে স্পেসিফিকেশন ইত্যাদি নিয়ে কথা বলে। কিন্তু তখনও প্রোডাক্টটির মডেল প্রকাশ করে না। 

এরপর একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে প্রোডাক্ট লঞ্চ করার জন্য এবং তার আগে দিয়ে প্রি-লঞ্চিং সকল ধরনের ম্যাটেরিয়াল সবগুলো ডিস্ট্রিবিউট করা হয়। এতে করে টার্গেট অডিয়েন্সদের মধ্যে প্রোডাক্ট রিলেটেড কিউরিসিটির জন্ম হয়। তারা জানতে চায় ঠিক কি হতে চলেছে। এমন কি প্রোডাক্ট তারা হাতে পেতে চলেছে যা আগের থেকে অনেক বেশি চমকপ্রদ? এই প্রশ্ন মনে জাগে।  

নির্ধারিত সময়ে সেই ব্র্যান্ড তাদের প্রোডাক্ট এর মডেল এবং প্রাইস সবার সামনে প্রকাশ করে। এতে করে খুব অল্প সময়ের মধ্যেই একটি বড় পরিমাণের এক্সাইটিং অডিয়েন্সদের সামনে প্রোডাক্টটি হাজির হয় এবং ইনস্ট্যান্ট সেলের পরিমাণ বেড়ে যায়।  কারণ এক্সাইটমেন্ট মানুষকে অনেক সিদ্ধান্ত দ্রুত সময়ের মধ্যে নিতে সাহায্য করে। যেমনটি সম্প্রতিক সময়ে OPPO মোবাইলের ক্যাম্পেইনে আমরা খেয়াল করেছি।

 

স্পেশাল এডিশন 

২০২১ সালের ডিসেম্বরে OLIPOP তাদের  ব্ল্যাকবেরি ভ্যানিলা নামে তাদের একটি নতুন ফ্লেভার লঞ্চ করে এবং তারা বলে এটি লিমিটেড এডিশন। এই সেগমেন্ট তারা আর পরবর্তী সময়ে কখনও লঞ্চ করবে না। এতে করে ভ্যানিলা লাভাররা সেটি টেস্ট করার জন্য পাগল হয়ে ওঠে। 

যেহেতু এটি লিমিটেড এডিশন তাই অনেকে এটি মিস করতে চায় না। অর্থাৎ হারানোর ভয়ে তাদের মধ্যে জন্ম নেয় এবং খুব দ্রুততম সময়ে এগুলো সোল্ড আউট হয়ে যায়। 

তারা দারুন একটি পোস্টার ডিজাইন করার মাধ্যমে প্রোডাক্টের প্রতি কাস্টমারদের আকর্ষণকে আরো তীব্র করে তোলে যেমনটি আপনারা ছবিতে দেখতে পাচ্ছেন। 

সবগুলো সোশ্যাল মিডিয়াতে প্রোডাক্ট লঞ্চিং প্রমোশন 

আপনি যখন পরিকল্পিতভাবে প্রোডাক্ট লঞ্চিং এর জন্য রেডি তখন নির্ধারিত সময়ের এক থেকে দুই সপ্তাহ আগে থেকেই প্রত্যেকটি সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রোডাক্ট লঞ্চিং ডেট বা ইভেন্ট নিয়ে প্রমোশন করতে থাকবেন। 

যেটি কাস্টমারদের রিচ করার জন্য অত্যন্ত ইফেক্টিভ একটা পদ্ধতি এবং এই কাজটি তাদের নতুন ফ্লেভার লঞ্চ করার সময় করা হয়। যার ফলে তারা দ্রুততম সময়ে বড় পরিমাণ সেল করতে সক্ষম হয়। 

প্রোডাক্ট লঞ্চিং 

এবারে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ আপনি প্রথমবারের মতো একটি প্রোডাক্ট লঞ্চ করতে চলেছেন। আপনার যতগুলো চ্যানেল রয়েছে সবগুলো চ্যানেল একসাথে প্রোডাক্টিভ লঞ্চ করবেন। এটি আপনাকে সর্বোচ্চ এঙ্গেজমেন্ট নিয়ে এসে দিবে। 

ফলাফল পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা 

প্রোডাক্ট লঞ্চিং শেষ হলেই কি কাজ শেষ?  না এরপরেই মুল কাজটা শুরু। 

আপনাকে প্রতিনিয়ত সবগুলো চ্যানেলের কী ম্যাট্রিক্স গুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে হবে দেখতে হবে আপনি সঠিক দিকে এগোচ্ছেন কিনা। যখনই কোনো একটি চ্যানেলে এনগেজমেন্টের ঘাটতি লক্ষ্য করবেন অথবা পর্যাপ্ত রিচ করতে পারবেন না তখন কিভাবে সেটি অপ্তটমাইজ করলে কাঙ্খিত ফলাফল অর্জন করতে সক্ষম হবেন সেটি খুঁজে বের করবেন। 

প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়ার নিজ নিজ অ্যানালিটিক্স ধরেছে, এছাড়াো গুগোল অ্যানালিটিক্যাল ওপর নির্ভর করতে পারেন এটি আপনাকে একটি ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ প্রদান করবে। 

পরিশেষে 

প্রোডাক্ট লঞ্চিং অপরিকল্পিত উপায় হলে আপনাকে তার জন্য মূল্য পরিশোধ করতে হবে। একটি পরিকল্পিত সমন্বিত প্রোডাক্ট লঞ্চিং পদ্ধতি আপনাকে স্বল্প সময়ে বেশি পরিমাণ সেলের নিশ্চয়তা প্রদান করে। আর এ কারণেই বিশ্বের নামিদামি ব্র্যান্ডগুলো প্রোডাক্ট লঞ্চিং-কে একটি গুরুত্বপূর্ণ টাস্ক  হিসাবে গ্রহণ করে। 

আপনার ব্র্যান্ডটি ছোট-বড়-মাঝারি যাই হোক না কেন, প্রোডাক্ট লঞ্চিং অবশ্যই পরিকল্পিত উপায়ে হতে হবে। 

শেয়ার করুন

সম্পর্কিত পোস্ট

বিজনেসের জন্য ফেসবুক লাইভ (Facebook Live) গাইড:  কি, কেন, কীভাবে?

বিজনেসের জন্য ফেসবুক লাইভ (Facebook Live) গাইড: কি, কেন, কীভাবে?

শেয়ার করুনফেসবুক লাইভ (Facebook Live) কি? ফেসবুক লাইভ ফেসবুকের এমন একটি ফিচার যা একজন ইউজারকে তার বন্ধু, ফলোয়ার এবং পাবলিকদের...

একটি প্রফিটেবল ই-কমার্স বিজনেস শুরুর কমপ্লিট গাইডলাইন

একটি প্রফিটেবল ই-কমার্স বিজনেস শুরুর কমপ্লিট গাইডলাইন

শেয়ার করুনআপনি যদি উদ্যোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখেন বা আপনার বিশেষ কোনো স্কিল থাকে (যেমন – ছবি আঁকা, কাস্টম ড্রেস তৈরী...

ব্যবসার জন্য ফেসবুক পেজ নাকি ই-কমার্স ওয়েবসাইট – কোনটা ভালো?

ব্যবসার জন্য ফেসবুক পেজ নাকি ই-কমার্স ওয়েবসাইট – কোনটা ভালো?

শেয়ার করুনকামাল একজন ফেসবুক সেলার – ফেসবুক এর মাধ্যমে তিনি ফ্যাশন আইটেম বিক্রি করেন।  ইদানিং ব্যবসা নিয়ে কামাল বেশ দুশ্চিন্তার...

আপনার মূল্যবান মতামত দিন

মন্তব্য লিখুন

আপনার ইমেইল ঠিকানা প্রকাশিত হবে না। আবশ্যক ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত *

আগের মন্তব্য গুলো পড়ুন

সবার আগে মন্তব্য করুন