কেস স্টাডি: ফেসবুক অ্যাড দ্বারা একটি ই-কমার্স ব্র্যান্ড কিভাবে মিলিয়ন ডলার সেল করেছিলো

প্রতিটি ই-কমার্স ব্র্যান্ড চায় তাদের মার্কেটিং টিম যেন দ্রুততম সময়ের মধ্যে বিজনেসটিকে বড় করে তুলতে পারে। এটি শুনতে খুবই সহজ মনে হলেও বাস্তবিক অর্থে এটি করা  অত্যন্ত কঠিন একটি প্রক্রিয়া। 

যখন প্রশ্ন আসে ফেসবুকের মাধ্যমে একটি ই-কমার্স ব্র্যান্ডের সেল বাড়ানোর  প্রক্রিয়ার কথা, সেখানে মূল আলোচনায় চলে আসে এর বিপরীতে কি পরিমান অর্থ খরচ করতে হয়েছে সেটি? 

আজকে এমনই একটি ই-কমার্স বিজনেসের ফেসবুক মার্কেটিং কেস স্টাডি নিয়ে আলোচনা করবো, যারা দাবি করে ফেসবুক এডের মাধ্যমে ৫.৪ গুণ বেশি সেল নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে।  তারা এ পর্যন্ত প্রায় ১.৬ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি সেল করেছে এবং এটি এখনো চলমান।

এই কেস স্টাডিতে দেখানো হয়েছে বিগত ১২ মাসে কোন কৌশল ফলো করে তারা এই রেজাল্ট নিয়ে আসা সম্ভব হয়েছে এবং সেই একই কৌশল ফলো করে অন্য কাস্টমারদের জন্য আরও ৪.৫ মিলিয়ন ডলার পরিমাণ তারা  বিক্রি করেছে ।  

ই-কমার্স মার্কেটিং কেস স্টাডিতে রয়েছে,

  • ৯২০০০ কাস্টমারকে নিয়ে তৈরি একটি স্ট্রাকচার এবং কিভাবে সে ক্যাম্পেইনের জন্য অ্যাড বাজেট পার-ডে ৩০০ ডলার থেকে বাড়িয়ে ২০০০ ডলার এ নিয়ে যাওয়া হয়েছিল।  
  • ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটে প্রবেশের জন্য ক্যাম্পেইনের জন্য ডিটেইলস প্রসেস।  
  • এবং প্রথম দিন থেকেই সেল পাবার জন্য কৌশল অবলম্বন করা হয়েছে সে বিষয়টি। 

অ্যাড খরচ একই রেখে তারা কিভাবে ১১৮ শতাংশ সেল বাড়াতে সক্ষম হলো? শুনবো তাদের থেকে। 

এজেন্সি socialshepherd.com কে হায়ার করার পূর্বে ক্লাইন্ট ভিন্ন মার্কেটিং এজেন্সি দ্বারা ফেসবুকে অ্যাড দিয়ে আসছিলো। তারা সেখান থেকে সেল পাচ্ছিলো না এমন বিষয় নয়, কিন্তু তাদের ক্যাম্পেইন স্ট্রাকচারে কিছু ভুল থাকায় তারা চেষ্টা করেও এই চেয়ে বেশি ফলাফল নিয়ে আসতে পারছিল না। 

আর সেখানেই এজেন্সি socialshepherd.com তার দক্ষতার প্রমাণ দেয়। তারা যখন ব্র্যান্ডটিকে অনবোর্ড করে তারপরেই সেলের পরিমাণ প্রায় ১১৮ শতাংশ বেড়ে যায়।

এটি সম্ভব করতে তারা ফাইভ স্টেপ স্ট্র্যাটেজি নিয়েছিলো। 

তারা …  

  1. ই-কমার্স ফেসবুক অ্যাড ফানেল স্ট্রাকচার পরিবর্তন নিয়ে এসেছিলো।  
  2. টার্গেটিং গুলোকে আরো বেশি প্রিসাইজ করেছিলো।  
  3. অ্যাড সেটস এক্সক্লুশন সঠিক নিয়মে করেছে।   
  4. অ্যাডগুলোকে প্রফিটেবল করার জন্য স্কেলিং প্রসেস শুরু করা করেছিলো।  
  5. এবং তারা  ইন্টারন্যাশনাল গ্রোথ এবং লোকালাইজেশন এর উপর গুরুত্ব দিয়েছিলো।   

কিভাবে তারা এটি বাস্তবায়ন করলো, চলুন জানি তাদের অভিজ্ঞতা , 

একটি ব্র্যান্ডের তিন ধরনের কাস্টমার থাকে, 

  1. যারা ব্র্যান্ড সম্পর্কে জানেনা, 
  2. যাদের ব্র্যান্ড সম্পর্কে মোটামুটি ধারণা রয়েছে এবং 
  3. যারা ব্র্যান্ডের লয়াল কাস্টমার। 

এই তিন ধরনের কাস্টমারের ওপর নির্ভর করে তারা  অ্যাড বাজেট ভাগ করেছিলো  তিন ভাবে। 

  1. ৮৫% বাজেট টপ অফ দা ফানেলেঃ এই বাজেট তাদের জন্য যারা ব্যান্ড সম্পর্কে ইতিপূর্বে জানেনা এবং তাদেরকে আওয়ার করার জন্য এ বাজেট খরচ করা হয়। 
  2. ১০% বাজেট ছিল মিডিল অফ দা ফানেলেঃ এই বাজেট সেই সকল মানুষদেরকে এঙ্গেজ রাখার জন্য যারা ব্র্যান্ড সম্পর্কে মাত্র জেনেছে এবং আরও তথ্য পাবার জন্য তারা চেষ্টা করছে। 
  3. ৫% বাজেট ছিল বোটম অফ  দা ফানেলেঃ অর্থাৎ যারা  রিপিট পারচেস করার পরিকল্পনা করছে। 

এটি ছিলো তাদের  ফেসবুক এড ফানেলের স্ট্রাকচার। 

সেলস ফানেলের উপর নির্ভর করে তাদের অডিয়েন্স টার্গেটিং ?

সবগুলো অডিয়েন্স ওয়েবসাইটে পাঠানো হলেও শুধুমাত্র ওয়েবসাইট ট্রাফিক এর উপর নির্ভর করে সবগুলো অডিয়েন্সকে ট্র্যাক করা হয়নি। তারা ট্রাকিং করেছে কাস্টমারদের বিহেভিয়ার।

আরো পড়ুনঃ

কিভাবে ফেসবুক অ্যাড এর জন্য হাই পারফর্মিং কোল্ড অডিয়েন্স গ্রুপ খুঁজে পাবেন

তারা তিন ধরনের ফানেল থেকে ভিন্ন ভিন্ন প্যারামিটারে এনগেজমেন্ট ট্র্যাক করেছে। কিভাবে?  

টপ অফ দা ফানেল টার্গেটিং

টপ অফ ফানেল সম্পর্কে আমরা ইতিপূর্বে জেনেছি যারা ব্র্যান্ড সম্পর্কে ইতিপূর্বে জানেনা তাদের জন্যই এই ফানেলের সমস্ত কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এই স্টেজে মার্কেটিং করার কয়েক রকমের পদ্ধতি রয়েছে, যেমন ব্রড টার্গেটিং, কাস্টমার লিস্ট এর উপর নির্ভর করে লুকালাইক অডিয়েন্স ইত্যাদি। 

লুকালাইক অডিয়েন্সের ক্ষেত্রে তারা সর্বদা ১ থেকে ১০ শতাংশ অডিয়েন্সকে বেছে নিয়েছে। তারা স্পেসিফিক অডিয়েন্সকে রিচ করতে কম অডিয়েন্স সিলেকশন রেঞ্জ যতটা পারা যায়  কম রাখার চেষ্টা করেছে। 

তারা এই টার্গেটগুলো তৈরি করেছে  তিনটি গ্রুপের ওপর নির্ভর করে,

  • প্রথমতঃ যারা অলরেডি কেনাকাটা করে ফেলেছে 
  • দ্বিতীয়তঃ যারা শপিং কার্টে প্রোডাক্ট যোগ করেছে এবং 
  • তৃতীয়তঃ যারা ওয়েব সাইটের কোন বা কোন কনটেন্ট ভিউ করেছে। 

লুকালাইক অডিয়েন্সদের সবচেয়ে ইফেক্টিভ অডিয়েন্স হিসেবে মনে করা হয়। কারণ বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গেছে অন্য সকল অডিয়েন্সদের মধ্যে লুকালাইক সবচেয়ে বেশি ইফেক্টিভ যা সিমিলার অডিয়েন্সদের ডাটা পর্যালোচনা করে একই ধরনের নতুন কাস্টমারকে খুঁজে পেতে সাহায্য করে। 

এই স্টেজে তারা  চেষ্টা করেছে  ক্যাম্পেইন স্ট্রাকচারকে ক্লিন এবং মিনিমাল রাখার জন্য, যাতে করে খুব সহজেই উইনিং অ্যাড সেট গুলো খুঁজে পেতে সহজ হয়। টপ অব দ্যা ফাইনাল এর ক্ষেত্রে প্রতিটি অ্যাড সেট আলাদা ভাবে তৈরি করে প্রতিটির জন্য ক্রিয়েটিভ মাল্টিপল দিতে হয়। 

যেমনঃ প্রতিটি অ্যাড সেটের জন্য একটি কারজাল, তিনটি সিঙ্গেল ইমেজ এবং একটি ভিডিও যার তিনটি আলাদা থাম্বনিল ভ্যারিয়েশন থাকাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

ডায়নামিক অ্যাড এর মাধ্যমে ফেসবুক বিভিন্ন রকম কম্বিনেশনে একটি এড অডিয়েন্সকে দেখাতে থাকে এবং যার মধ্য থেকে কাস্টমারদের পছন্দের এডে সে এঙ্গেজ হয় এবং এই ভ্যারিয়েশন গুলো ফেসবুক অটোমেটিকভাবে অ্যালগরিদম থেকে তথ্য নিয়ে করতে থাকে। 

মিডিল অফ দা ফানেল টার্গেটিং 

এই স্টেজের টার্গেটিং নির্ভর করে টপ অফ দা ফানেলের টার্গেটিং করার পরে এঙ্গেজ অডিয়েন্সের উপরে যেমনঃ 

  • আপনার ভিডিও অ্যাড যারা ২৫ শতাংশ দেখেছে এমন অডিয়েন্সের ৩০ দিনের এঙ্গেজমেন্ট 
  • অথবা ফেসবুক বা ইনস্টাগ্রামে বিগত ৩০ দিনে যারা এঙ্গেজ ছিলো 
  • অথবা বিগত ৩০ দিনে যারা আপনার ওয়েব সাইট বা পেইজ ভিজিট করেছে 

এই সময়ে এদেরকে নিয়ে এমন কিছু ক্রিয়েটিভ তৈরি করতে হয় যা তাদের প্রোডাক্ট কেনাকাটা করতে উৎসাহিত করে,socialshepherd.com এই কাজ সঠিক উপায়ে করে। মনে রাখা ভালো  বন্ধুদের রেফারেন্স, অথবা রিভিউ অত্যন্ত এই স্টেজে অতি গুরুত্বপূর্ণ।

বটম অফ দা ফাইল টার্গেটিং

এটি স্টেজে সবাইকে টার্গেট করা যাবে না। যারা আপনার প্রোডাক্ট মাল্টিপল টাইম দেখেছে, কন্টেন গুলোর সাথে এঙ্গেজ ছিলো এবং ওয়েবসাইটের শপিং কার্ট এ প্রোডাক্ট অ্যাড করেছে কিন্তু পারচেস সম্পন্ন করে নাই এমন অডিয়েন্সদের জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 

তারপরেও কেউ কেনার আগে আপনাকে প্রশ্ন করবেনা সেটি ভাবার কারণ নেই। কাস্টমারদের শেষ মুহূর্তও প্রশ্ন থাকে। এই স্টেজে দুর্দান্ত অফার এবং ভালুএডিশন প্রোডাক্টের সবচেয়ে বেশি কার্যকর ফিচার যা কাস্টমারদের পারচেজ সম্পন্ন করাতে প্রোভক করে।

অডিয়েন্স এক্সক্লুশন 

তারা যখন টপ অব দ্যা ফানেলে একটি কন্টেন প্রোমট করেছে  তখন সেটির সাথে যারা এঙ্গেজ হচ্ছে পরবর্তী ক্যাম্পেইনে যদি আবার টপ অফ দা ফাইনাল প্রমোশন চালায় তবে সম্ভবনা থাকে একই অডিয়েন্স বারবার এটি দেখতে পাবে।  

এ সকল ক্ষেত্রে টপ অব দ্যা ফানেল থেকে সেই এঙ্গেজড অডিয়েন্সদের এক্সক্লুড করে দিলে সেই অ্যাড আরও বেশি ইফেক্টিভ হয়। 

অফার ডিজাইনের ক্ষেত্রেও একই কাজ করতে হয়। আপনি যখন অফার ডিজাইন করছেন তখন অলরেডি এঙ্গেজড অডিয়েন্সদের এক্সক্লুড করে অফারটি প্রমোট করেন, তবে ইউনিক কাস্টমার পাবার সম্ভাবনা বাড়বে। 

আর এটি না করে অ্যাড সেট তৈরি করলে অডিয়েন্স অভারলাপ করবে।

অ্যাড স্কেলিং প্রসেস 

ই-কমার্স বিজনেসে প্রতিবার অ্যাড পরিচালনা করার সময় তারা  টার্গেটিং গুলোকে অল্প অল্প করে পরিবর্তন করেছে  যেমন, লুকালাইক অডিয়েন্সে নির্ধারণ করেছিলো  ০ টু ১০% এরপরে আমরা সেটি ১০ টু ২০%, পরেরবার ২০ টু ৩০% এভাবে। 

একইভাবে তারা প্রতিবার টপ অব দ্যা ফানেল টার্গেটিং করার সময় সেটি থেকে মিডিল অব দ্যা ফানেলের অডিয়েন্সকে বাদ দিয়েছে। একই সাথে বাজেট  ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করেছে। 

কারণ একই গ্রুপে যখন একাধিকবার অ্যাড পরিচালনা করা হয়, তখন তার সিপিসি বাড়তে থাকে। আর এভাবেই তারা  ধীরে ধীরে  আরো বেশি ইফেক্টিভ উপায়ে অ্যাডটিকে স্কেলিংআপ করেছে।

ফাইন টিউন অ্যাড কপি 

তারা যখন অডিয়েন্স সিলেকশন আরো বড় করেছে  তখন অডিয়েন্স সাইজ যত বড় হয়েছে,  ততো নতুন ধরনের কাস্টমার আপনার ব্র্যান্ডের সাথে ইন্টারএ্যাক্ট করেছে। সে ক্ষেত্রে পুরনো এড কপিগুলো তাদের পছন্দ নাও হতে পারে। তাই এড কপিগুলো পরিবর্তন করেছে  প্রয়োজন অনুযায়ী। 

অ্যাড কপিগুলো পরিবর্তনের জন্য কি ধরনের মেসেজ তাদেরকে দিবেন এটি নির্ভর করবে তারা কি পছন্দ করছে তার ওপরে। এবং একটি বোঝার জন্য সহজ পদ্ধতি হচ্ছে তারা পূর্ববর্তী এড গুলোর নিচে কি ধরনের কমেন্ট করেছিল, তারা কি জানতে চেয়েছিল এবং তারা কি প্রত্যাশা করছে সেগুলো খেয়াল করা।  এবং আমরা সেটি অনুসরন করে নতুন এড কপি তৈরি করেছি। অডিয়েন্স সেটি পছন্দ করেছে। 

টেস্ট টেস্ট এবং টেস্ট 

অ্যাড টার্গেটিং এবং অ্যাড কপিগুলো প্রতিটি ক্যাম্পেইনে সফলভাবে কাজ নাও করতে পারে। সেক্ষেত্রে কোন অডিয়েন্স কোন ধরনের মেসেজ পছন্দ করছে বা কোন টার্গেট অডিয়েন্স আপনার ব্র্যান্ডের জন্য বেশি ইফেক্টিভ মনে হচ্ছে সেটি পরীক্ষা করতে হবে প্রতিনিয়ত। তারা  অ্যাড কপি ও টার্গেট অডিয়েন্স টেস্ট করার দিকে মনযোগ দিয়েছিলো। 

সেখান থেকে উইনিং টার্গেট গ্রুপ এবং অ্যাড কপি আলাদা করে  পরবর্তী এড ক্যাম্পেইন পরিচালনা করার সময় ব্যবহার করেছে যা তাদের আরও ইফেক্টিভ এবং প্রফিটেবল এড ক্যাম্পেইন তৈরি করতে সাহায্য করেছে।  

টেস্টের জন্য বার্ন করা বাজেট মোটেও বাজে খরচ নয় বরং সেটি আপনাকে আরো সুনির্দিষ্টভাবে রেজাল্ট পেতে সহায়তা করে।

পরিশেষে

একটি ই-কমার্স ব্র্যান্ডের চারগুণ রিটার্ন অফ ইনভেসমেন্ট প্রত্যাশা করা মোটেও কাল্পনিক কোনো বিষয় নয়। আপনি যদি সঠিকভাবে অ্যান্ড স্ট্রাকচার তৈরি করেন এবং এড ক্যাম্পেইন গুলোকে প্রতিনিয়ত অপটিমাইজ করে সঠিক টার্গেট অডিয়েন্স দের কাছে নিয়ে যেতে পারেন। ভাবছেন আপনি এই কাজটি করতে পারবেন কি না ?  আপনিও এমন প্রত্যাশা করতেই পারেন।

Summary
কেস স্টাডি: ফেসবুক অ্যাড দ্বারা একটি ই-কমার্স ব্র্যান্ড কিভাবে মিলিয়ন ডলার সেল করতে সক্ষম হয়েছিলো
Article Name
কেস স্টাডি: ফেসবুক অ্যাড দ্বারা একটি ই-কমার্স ব্র্যান্ড কিভাবে মিলিয়ন ডলার সেল করতে সক্ষম হয়েছিলো
Description
যখন প্রশ্ন আসে ফেসবুকের মাধ্যমে একটি ব্র্যান্ডের সেল বাড়ানোর প্রক্রিয়ার কথা, সেখানে মূল আলোচনায় চলে আসে এর বিপরীতে কি পরিমান অর্থ খরচ করতে হয়েছে সেটি? আজকে এমনই একটি ফেসবুক মার্কেটিং কেস স্টাডি নিয়ে আলোচনা করবো, যারা দাবি করে ফেসবুক এডের মাধ্যমে ৫.৪ গুণ বেশি সেল নিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। তারা এ পর্যন্ত প্রায় ১.৬ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি সেল করেছে এবং এটি এখনো চলমান।
Author
Publisher Name
DeshiCommerce Blog
Publisher Logo
এই পোস্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুনঃ

Subscribe
Notify of
guest

0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

ইকমার্স সম্পর্কিত বিভিন্ন টিপস এবং নিউজ পেতে আমাদের সাথে থাকুন

* indicates required