ফেসবুক মার্কেটিং রহস্য- সফলতা পেতে কী করবেন আর কী করবেন না

ফেসবুক মার্কেটিং নিয়ে গুগলে সার্চ দিলেই ভুরি ভুরি পরামর্শ পাবেন। ফেসবুক দিয়ে কিভাবে সেল বাড়াবেন? কিভাবে কাস্টমার টার্গেট সেট করবেন ? কিভাবে বাজেট নির্ধারণ করবেন ইত্যাদি।

আবার এমনও অনেকে আছেন, যাদের ধারণা – লোকেশন, বয়স আর জেন্ডার সেট করে মাস্টার কার্ড দিয়ে ডলার পে করে দিলেই ‘ফেসবুক মার্কেটিং’ হয়ে গেল!!

ব্যাপারটা কিন্তু এতো সহজ না।

আপনাকে যদি প্রশ্ন করি, ফেসবুকে আপনার মতো লাখো সেলার অ্যাড দিচ্ছেন, সবার অ্যাড কি কাস্টমার দেখছে?

সবাই টার্গেট সেট করে অ্যাড দিচ্ছে কিন্তু অডিয়েন্স এঙ্গেজ হচ্ছে না। আপনি কি জানেন কেন অডিয়েন্স আপনার পেজে বা পোস্টে এঙ্গেজ হচ্ছে না?

ফেসবুকে প্রতিদিন ৪.৭৫ বিলিয়ন কনটেন্ট শেয়ার হয়। এই বিশাল সংখ্যার ভিড়ে আপনার বিজনেস পোস্ট বেশি সংখ্যক মানুষের কাছে পৌঁছাতে ফেসবুক কিভাবে কাজ করে জানেন কি?

বেশির ভাগ ইকমার্স বা অনলাইন উদ্যোক্তার এই প্রশ্নগুলোর উত্তর অজানা।

এই ব্লগটি আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং এ সফলতার রহস্য সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে। পরবর্তী ফেসবুক মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালানোর সময় এই বিষয়গুলো আপনার ক্যাম্পেইনকে আরো অর্থবহ ও সফল করবে।

EdgeRank এর যুগে

ফেসবুকে একটি বিজনেসের অনেকগুলো প্রোমোশন চালানোর পরে দেখা যায় – অল্প কিছু পোস্ট ভালো পারফর্ম করে। বাকি পোস্টগুলো ভালো সাড়া পায় না।

এতে করে আপনার ফেসবুক মার্কেটিং-এর খরচ বাড়ে। প্রমোশনাল ক্যাম্পেইন থেকে সুফল আসে না।

কেন এমন হয়? আমাদের কি করনীয়?

প্রথমে আমাদের জানতে হবে ফেসবুক কীভাবে কাজ করে।

ফেসবুক একটি সফটওয়্যার,এর একটি গঠন প্রণালী আছে। এর কর্মপ্রানালী কিছু সুপরিকল্পিত নিয়মকানুন ও গানিতিক হিসাবনিকেশের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। কম্পিউটারের ভাষায় এই নিয়মকে এলগরিদম বলে ।

ফেসবুক ২০১১ সাল পর্যন্ত EdgeRank এলগরিদম ব্যবহার করত। মুলত তিনটা বিষয়ের উপর এই EdgeRank এলগরিদম কাজ করতো।

Affinity, Weight এবং Time decay

Affinity – আপনার পোস্টের এংগেইজমেন্ট বিহেভিয়ার নির্ণয় করে এটি। পোস্টে এংগেইজমেন্টের পরিমান , কারা এংগেইজড, যারা এংগেইজড হয় তারা লাইক, শেয়ার, কমেন্ট করছে কি? এই ডাটা গুলোর উপর ভিত্তি করেই আপনার পোস্ট কতজনের নিউজফিডে শো হবে ফেসবুক তা নির্ধারণ করতো।

Weight – এটি পোস্টের ধরন নির্ণয় করে। কি ধরনের কন্টেন্ট আপনি পোস্ট অথবা শেয়ার করছেন? টেক্সট, ছবি, ভিডিও প্রতিটি আলাদা ধরনের পোস্টকে ফেসবুক ভিন্নভাবে ট্রিট করে। ফলে আপনার পোস্টের সাথে মিল রেখে নিউজফিডে কন্তেন্ট আসে এবং আপনি অন্যদের কাছে পৌঁছান।

Time Decay – আপনার পোস্টটি কতটুকু পুরানো তার নির্দেশক। ফেসবুক রিসেন্ট পোস্টগুলো নিউজ ফিডে বেশি দেখায়। আপনার পোস্ট যত পুরানো হতে থাকবে, আপনার রিচ তত কমতে থাকবে। তবে নিয়মিত ভাবে এংগেইজমেন্ট পেলে রিচ বাড়তে থাকে।

২০১৩ সালে এসে ফেসবুক EdgeRank এলগরিদম ব্যবহার বন্ধ করে মেশিন লার্নিং এলগরিদম ব্যবহার শুরু করে।

মেশিন লার্নিং এলগরিদম কী?

সহজ ভাষায়, কোন সফটওয়্যার যখন অপারেটরের ব্যবহারের ধরণ থেকে নিজে নিজে শেখে এবং সম্ভব্য পরবর্তী করণীয় (Set of Tasks) সম্পর্কে অপারেটরকে গাইড বা সাজেস্ট করে সেটিই মূলত মেশিন লার্নিং। আপনি যত বেশি একটি সফটওয়্যার পরিচালনা করবেন, সফটওয়্যার এর নিজে নিজে শেখার প্রবনতা তত বেশি ত্বরান্বিত হবে।

এই মেশিন লার্নিং এলগরিদম থেকে কার্যকারী ফল পেতে আপনাকে হতে হবে একটিভ ইউজার।

এই পদ্ধতিতে ফেসবুক ৪ টি বিষয়ের উপর প্রতিটি পোস্টের রাঙ্কিং করে – সেটির উপর ভিত্তি করে নিউজ ফিডে কনটেন্ট দেখায়। এগুলো হলো,

Inventory

আপনার নিউজ ফিডে দেখাবার মত কতগুলো পোস্ট জমা আছে তার উপর।

Signals

যেটি নির্দেশ করে কি ধরনের পোস্ট, কে পোস্ট করছে, পোস্টটির বয়স, উদ্দেশ্য ইত্যাদি ।

Predictions

পোস্টটিতে কি ধরনের রিঅ্যাকশন হতে পারে, কত মানুষ এটির সাথে যুক্ত হচ্ছে। কতজন পজেটিভ রিঅ্যাক্ট করছে।

Score

অডিয়েন্সের সকল সম্ভাব্য রিঅ্যাকশনের উপর ভিক্তি করে ফেসবুক প্রতিটি পোস্টের একটি স্কোর নির্ধারণ করে। সময়ের সাথে এই স্কোর পরিবর্তন হয় ।

ফেসবুকের এই মডেলের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে মার্ক জুকারবার্গ যেটি বুঝিয়েছেন তা হলো, Meaningful Interactions Are Heavily Weighted অর্থাৎ অর্থবহ প্রতিক্রিয়াগুলো অধিক গুরুত্বপূর্ণ।

এখানে অর্থবহ মানে হলো, আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কোন পোস্টগুলো পছন্দ করছে। আর সেটি বোঝা যায় যখন কেউ লাইক, শেয়ার ও কমেন্ট করে।

এই মডেলের একটি খুব চমৎকার উদাহরণ হলো বিয়ে বা চাকরি সংক্রান্ত পোস্টগুলা। খেয়াল করলে দেখবেন, আপনি আপনার ফ্রেন্ডলিস্টের মানুষদের বিয়ে বা চাকরি সংক্রান্ত পোস্ট গুলা সাধারণত মিস করেন না। কারণ বিয়ে বা চাকরি সংক্রান্ত পোস্টগুলোতে সবাই লাইক দেয় বা ”শুভ কামনা’ জানায়।

ফলে ফেসবুক এই টাইপের পোস্টগুলোকে ‘high ranking’ করে এবং পোস্টদাতার ফ্রেন্ডলিস্টের সবার ফীডে পাঠাতে শুরু করে । ফলে আরো বেশি মানুষ পোস্ট টা দেখে, আরো বেশি মানুষ লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করে এবং এটা আরো বেশি মানুষের ফীডে যেতে থাকে!

এখানে যে চারটি বিষয়ের কথা বলা হলো তার মধ্যে বিজ্ঞাপনদানকারী শুধুমাত্র যে বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করতে পারে তা হলো “Signals”

এই Signals কে আবার দুই ভাগে ভাগ করা হয় : Active Signals এবং Passive Signals

Passive Signals হলো পোস্টিং টাইম, পোস্টের ধরণ, পোস্টের ভিউ (Post View) ইত্যাদি ।

Active Signals হলো লাইক, কমেন্ট, শেয়ার বা অন্যান্য active events যা পোস্টের পজিটিভ/নেগেটিভ এনগেজমেন্ট নির্দেশ করে।

ফেসবুকে করা একটি পোস্ট এই প্রসেসগুলো পার হয়ে যখন র‌্যাঙ্কিং এ উপরে উঠে আসে তখনই এটি অর্থবহ বলে ফেসবুক মনে করে।

যদি কেউ অর্গানিক পারফর্মেন্সে ভালো পোস্টগুলো খুঁজে বের করে ডলার খরচ করে সেটি বুস্টিং করে তবে তা সর্বোচ্চ আউটপুট নিয়ে আসবে।

যারা এই প্রক্রিয়া না জেনে যেকোনো একটি পোস্ট বুস্ট করে পজিটিভ রেজাল্ট আসবে এমন আশা করেন – তাঁরা কষ্টার্জিত টাকা পানিতে ফেলছেন। এখান থেকে আপনি কিছুই আশা করতে পারেন না।

আপনাকে প্রথমে এমন একটি কনটেন্ট তৈরি করতে হবে যার অর্গানিক পারফর্মেন্স ভালো। তবেই আপনি বুস্টিং এর জন্য টাকা খরচ করলে উপযুক্ত রিটার্ন পাবেন। যেন তেন একটা পোস্ট দিয়ে সেটা বুস্ট করলেই আপনার সেল আসবে – এটা ভাবা সম্পূর্ন ভুল এবং এমনটা ঘটেও না!

এখন আপনি মোটামুটি ধারণা পেয়েছেন ফেসবুক কীভাবে কাজ করে। তাহলে কীভাবে অর্থবহ প্রতিক্রিয়া (Meaningful Engagement) পাবার মত কনটেন্ট তৈরি করবেন সেটি জেনে নেয়া যাক।

পাঁচটি খুব সাধারণ কিন্তু দারুণ কার্যকারী কনটেন্ট তৈরির কৌশল সম্পর্কে জানাবো, যা আপনার কনটেন্টের র‍্যাঙ্কিং স্কোর বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে। ফেসবুক মার্কেটিং এ সফল হতে এর কোন বিকল্প নেই।

কথোপকথন শুরু করুন

শুধু মাত্র প্রোডাক্ট বেচাকেনার কথা না বলে ফেসবুক পোস্টের কনটেন্ট এমন ভাবে করুন যেখানে অডিয়েন্স লাইক শেয়ার বা কমেন্ট করতে উৎসাহিত হবে, কিন্তু শর্ত হচ্ছে সেটি লিখে বলা যাবে না। এর ভালো উপায় হলো অডিয়েন্সকে প্রশ্ন করতে হবে। অডিয়েন্স প্রশ্ন করলে তারা উত্তর দিতে চাইবে।

ফেসবুকে উত্তর দেবার জন্য কমেন্ট অপশন আছে। যদি লিখে উত্তর না দেয় তবে লাইক দিয়ে সেটির পক্ষে অবস্থান নেবার সুবিধা আছে।

পজিটিভ এঙ্গেজমেন্ট আপনার পোস্টের র‍্যাঙ্কিং বাড়ায় আর নেগেটিভ এঙ্গেজমেন্ট র‍্যাঙ্কিং কমায়। আপনার লক্ষ্য পজিটিভ এঙ্গেজমেন্ট।

টার্গেট অডিয়েন্সের দিকে নজর দিন

আপনি পোস্টটি কার জন্য করছেন সেটি সম্পর্কে পরিষ্কার জানতে হবে। পোস্টের লেখা ও ছবি টার্গেট অডিয়েন্সের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হতে হবে।

নিজেকে প্রশ্ন করুন আপনার প্রোডাক্ট বা সার্ভিস কারা কেনে, তারা কী ধরণের লেখা বা ছবি দেখতে চায়। প্রয়োজনে আপনার রেগুলার কাস্টমারদের সাথেও কথা বলতে পারেন যে আপনার ফেসবুক পেজের মাধ্যমে তারা কী ধরণের আপডেট আশা করে ।

পোস্টের অর্গানিক পারফমেন্সকে প্রাধান্য দিন

যদি এমন কোন পোস্ট আপনি বুস্ট করতে চান যেটির অর্গানিক পারফমেন্স ভালো না তবে সেটি হতে রেজাল্ট পেতে আপনার বুস্টিং বাজেট বেশি করতে হবে। কিন্তু যদি অর্গানিক পারফমেন্স ভালো এমন পোস্টের জন্য ডলার খরচ করে বুস্ট করেন তবে আপনি সেখান থেকে বেস্ট রেজাল্ট পাবেন। এটিকে আমরা CPC দিয়ে পরিমাপ করি।

বিষয়টি অনেকটা এমন, একটি দাঁড়িয়ে থাকা গাড়িকে ধাক্কা দিয়ে গতিতে উঠানোর মতো। কিন্তু যদি একটি চলমান গাড়িকে ধাক্কা দেন সেটি আরও গতি পাবে।

আপনার পেজের কোন পোস্টগুলোর Organic Performance ভালো, ফেসবুক নিয়মিত তার নোটিফিকেশন দেয় । আপনি সেই পোস্টগুলো বুস্ট করতে পারেন ।

ক্লিক (click bait) করতে বলা থেকে বিরত থাকুন

অনেকেই তার পোস্টের শেষে লাইক শেয়ার বা কমেন্ট করার জন্য অডিয়েন্সের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। এটিকে বলা হয় “click bait” এটি পোস্টে কোনো ভালু অ্যাড করে না। আপনাকে কনটেন্ট তৈরি করতে হবে এমনভাবে যেখানে আপনি না বললেও অডিয়েন্সের নিজ ইচ্ছাতেই লাইক কমেন্ট বা ক্লিক করবে।

পোষ্টের পারফর্মেন্স সম্পর্কে জানুন

সবশেষে আপনাকে দেখতে হবে আপনার কোন কোন পোস্টগুলির অর্গানিক পারফমেন্স ভালো। অডিয়েন্সের রিঅ্যাকশন কী ছিল, তাঁরা কীভাবে এঙ্গেজ হয়েছে সেই পোস্টটিতে। পরবর্তী পোস্ট তৈরির সময় সেগুলো মাথায় রেখে পোস্ট অপ্টিমাইজড করুন।

আপনার বিজনেসের জন্য গুরুত্ব রাখে এমন সকল অডিয়েন্স এর বিহেভিওর সম্পর্কে জানতে ফেসবুকের ফ্রি টুলস Facebook Audience Insights ব্যবহার করুন।

ফেসবুকে প্রতিদিন ৪.৭৫ বিলিয়ন শেয়ার হওয়া কনটেন্টগুলোর ভিড়ের মাঝে আপনার পোস্ট সবার নজরে নিয়ে আসতে অডিয়েন্সদের ভালো ভাবে বোঝার চেষ্টা করুন আর তৈরি করুন অর্থবহ কনটেন্ট।

একটি উদাহরণ দিয়ে শেষ করবো যা এতক্ষণ ব্যাখ্যা করা বিষয়টার চিত্র আপনার সামনে তুলে ধরবে,

ধরুন, আপনি একটি রেস্টুরেন্টে ডিনার করতে ঢুকলেন। পছন্দমতো একটি জায়গা বেছে নিয়ে বসলেন। সামনে থাকা মেন্যু থেকে আপনার পছন্দের খাবার অর্ডার দিলেন। ধরুন, মেন্যুটির নম্বর ৪। ওয়েটার অর্ডার পেয়ে খাবার অর্ডার পরিবেশন করলো। কিন্তু খাবারে ঝাল বেশি দেয়ায় আপনি তাকে সেটি জানালেন।

ওয়েটার সেটি পরিবর্তন করে আপনার নির্দেশনা মেনে আবার খাবার পরিবেশন করলো। আপনি তৃপ্তি নিয়ে খেলেন। বিল দিয়ে চলে গেলেন।

পরের দিন আবার সেই রেস্টুরেন্টে ডিনার করতে আসা মাত্রই ওয়েটার আপনাকে আগের দিনে বসা সেই টেবিলে বসতে দিলো। আপনি সেইম মেন্যু নম্বর ৪ অর্ডার করলেন, এবার ঝাল কিছু ঠিকমতো ছিল।

দেখা গেল আপনার মতো আরও অনেকই সেই ৪ নম্বর মেন্যু বেশি অর্ডার করেছে। তাই এবার রেস্টুরেন্টে ওনার সেই মেন্যুটি লিস্টে সবার প্রথমে রাখলেন। এবার যেই কাস্টমার সেই রেস্টুরেন্টে যাবে মেন্যু খুলেই সেই ৪ নম্বর মেন্যু সবার প্রথমে দেখতে পাবে।

এখানে রেস্টুরেন্টে হলো ফেসবুক, খাবার হলো কনটেন্ট, ওয়েটার ও রেস্টুরেন্টে ওনার হলো মেশিন লার্নিং এলগরিদম। রেস্টুরেন্টের সকল খাবার আইটেম হলো ইনভেন্টরি, আপনার খাবার পছন্দের ধরণ হলো সিগন্যাল, সবার দেয়া মতামত হলো প্রেডিকশন আর বেশি পছন্দ করা অর্থ হলো স্কোর।

পরিশেষে,

আপনার টার্গেট অডিয়েন্স সম্পর্কে জানুন, অর্থবহ কনটেন্ট তৈরি করুন, পোস্টের পারফর্মেন্স পরিমাপ করুন, বুস্ট করুন। ফেসবুকের মাধ্যমে বেশি বেশি সেল করুন।

Summary
ফেসবুক মার্কেটিং রহস্য- সফলতা পেতে কী করবেন আর কী করবেন না
Article Name
ফেসবুক মার্কেটিং রহস্য- সফলতা পেতে কী করবেন আর কী করবেন না
Description
এই ব্লগটি আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং এ সফলতার রহস্য সম্পর্কে জানতে সাহায্য করবে। পরবর্তী ফেসবুক মার্কেটিং ক্যাম্পেইন চালানোর সময় এই বিষয়গুলো আপনার ক্যাম্পেইনকে আরো অর্থবহ ও সফল করবে।
Author
Publisher Name
DeshiCommerce Blog
Publisher Logo
এই পোস্টটি শেয়ার করতে ক্লিক করুনঃ

Subscribe
Notify of
guest

0 Comments
Inline Feedbacks
View all comments

ইকমার্স সম্পর্কিত বিভিন্ন টিপস এবং নিউজ পেতে আমাদের সাথে থাকুন

* indicates required